পায়ের কুনি পাকা রোগ। পায়ের বৃদ্ধা আঙ্গুলে সমস্যা সমাধান ও প্রতিকার।
আমাদের দেশে যারা গ্রামগঞ্জে বসবাস করে এবং মাঠে কাজ করে এমন অনেক মানুষেরই এটি একটি খুব পুরনো রোগ।
এটাকে তারা কেনি পাকা বলে চিহ্নিত করে থাকে। এটি একটি সংক্রামক জনিত রোগ। এটি সাধারণত পায়ের বৃদ্ধা আঙ্গুলে বা পায়ের অন্য যে কোন আঙ্গুলে হতে পারে এবং এটিই অনেকে ছত্রাকজনিত রোগও বলে থাকে।
তবে এ রোগটি যখন কারো শরীরে বাসা বাঁধে তখন তা ধীরে ধীরে বড় হ যে স্থানে এটি হয়ে থাকে এবং ঐ স্থানটিতে যখন পানির সংস্পর্শে আসে তখন সেটি প্রচন্ড পরিমাণে ব্যথা করে। এবং এটি যখন শুকনো অবস্থায় থাকে তখন সেখানে ব্যথা অনুভব হলেও ব্যাপারটা তুলনামূলক অনেক কম হয়
আমাদের দেশে গ্রামের মানুষরা এই রোগটি হলে তারা অতটা গুরুত্ব দেয় না কিন্তু এটি যদি যথাসময়ে এ রোগের চিকিৎসা না করা হয় তাহলে ভবিষ্যতে সে আঙুলটি এমনকি কেটে দেয়া সহ বাদ দিতে হতে পারে তাই এই রোগটি নিয়ে অবহেলা না করে এই রোগটির
উপস্থিতি যদি কোন মানুষ তার শরীরের টের পাই তখনই এটা চিকিৎসা করা উত্তম তো আসুন জেনে নেই
এই রোগটি কেন এবং কীভাবে আমাদের শরীরে বাসা বাঁধে নাম্বার 1 আমাদের দেশের প্রায় 75 পার্সেন্ট মানুষই দেশে কা
দেশে হাল চাষ করে তাদের জীবিকা নির্বাহ করে এক্ষেত্রে অনেক সময় যে সমস্যা হয় তারা দিনের অধিক সময় জমিতে চাষাবাদ এর ক্ষেত্রে পানির মধ্যে অবস্থান করে এই দীর্ঘ সময় পানির মধ্যে অবস্থান করার কারণে সেখানকার জীবাণুগুলো পায়ের বিভিন্ন আঙ্গুলের মধ্যে ঢুকে এবং তারা আস্তে আস্তে সেসকল জায়গাতে তাদের বাসা বাঁধতে থাকে এবং একসময় দেখা যায় যে সেই পায়ের আঙুলগুলো কোলে যেতে থাকে এবং ব্যথা করতে থাকে এছাড়াও আবার অনেক সময়ই উল্লেখ্য করা যায় যে যারা মৎস্যজীবী ও জেলে তারাও এ ধরনের সমস্যার সম্মুখীন হয় কারন তারা
প্রায় সব সময় পানির মধ্যে থাকে এবং সেখানকার পানি পরিষ্কার না হওয়ায় সে সকল পানিতে নানান ধরনের জীবাণু থাকে আরে সকল জীবাণুগুলো একসময় সে সকল স্থানে প্রবেশ করে এবং তা তার মাধ্যমে আস্তে আস্তে করে
সে সকল মানুষের শরীরে এ রোগের বিস্তার ঘটাতে শুরু করে
এক কথায় বলতে গেলে
অপরিচ্ছন্নতা অপরিষ্কার পানির
মধ্যে দীর্ঘ সময় কাজ করলে বা চলাচল করলে এই রোগের সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে তাই এ রোগ হতে মুক্তি পেতে হলে অপরিষ্কার পানি হতে নিজেকে দূরে রাখতে হবে আসুন জেনে নেয়া যাক এ রোগ থেকে মুক্তি পেতে হলে কি কি ওষুধ ব্যবহার করা যায়
আমি নিজেও এ রোগে একসময় ভুক্তভোগী ছিলাম তবে আমার ক্ষেত্রে রাসায়নিক কেমিক্যাল আমার পায়ের আঙুলে পরায় আমি এ রোগের উপস্থিতি টের পায় আমি পাই এর উক্তি নিয়ে দুই বছর যাবত ঘুরছি
কিন্তু আমি আশানুরূপ কোন ফল পাইনি পরে আমি একজন অভিজ্ঞ ডাক্তারের শরণাপন্ন হয় এবং উনি আমাকে দুটি ওষুধ ওষুধ দেন এবং আমাকে বলেন এ দুটি ওষুধ জানো আমি নিয়মিত ব্যবহার করি আমি তৈরি ওষুধ ব্যবহার করার ফলে আমি প্রায়ই 7 থেকে 10 দিনের মাঝে আমি সুস্থ অনুভব করি এখনও আলহামদুলিল্লাহ আমি সুস্থ তাই যারা এই রোগে নিয়ে বিরক্ত তারা নিম্নের ওষুধ দুটি ব্যবহার করলে ইনশাল্লাহ আপনারা সুস্থ হয়ে উঠবেন তো আমি নিচে ওষুধের নাম উল্লেখ করছি নাম্বার 1 নাম্বার 2
এই দুটো ওষুধ খুবই কার্যকরী ভূমিকা পালন করছে আমার ক্ষেত্রে তো আপনারা চাইলে একটা বার চেষ্টা করে দেখতে পারেন আর আমরা বরাবরই একটা কথা সবসময় বলি যেকোন সমস্যার ক্ষেত্রে আপনি অবশ্যই একজন অভিজ্ঞ ডঃ সর্বপল্লী
ডাক্তারের শরণাপন্ন হবেন কারণ একজন ডক্টরি আপনার আসল সমস্যা চিহ্নিত করতে পারবেন তো আমি তো ভালো থাকবেন ও আপনার মূল্যবান মতামত আমাদেরকে কমেন্টে জানিয়ে যাবেন ধন্যবাদ